পঠন সেতু (Pathan Setu) - Class 8 - পরিবেশ ও ইতিহাস - নমুনা প্রশ্ন উত্তর
- পরিবেশ ও ইতিহাস
- পরিবেশ ও ভূগোল
- পরিবেশ ও বিজ্ঞান
ক স্তম্ভ | খ স্তম্ভ |
---|---|
গান্ধার শিল্পরীতি | কুষাণ যুগ |
অজন্তা | গুহাচিত্র |
গণিতবিদ | আর্যভট্ট |
পঞ্চতন্ত্র | বিষ্ণুশর্মা |
নমুনা প্রশ্ন
১. অতি সংক্ষেপে উত্তর দাও (একটি বা দুটি বাক্যে):
ক) মহাজনপদ এর আমলে মানুষের প্রধান জীবিকা কি ছিল ?
Ans. মহাজনপদ এর আমলে মানুষের প্রধান জীবিকা কৃষিকাজ ছিল।
খ) প্রাচীন ভারতের তৃতীয় নগরায়ন কোথায় ?
Ans. প্রাচীন ভারতের তৃতীয় নগরায়ন গঙ্গা নদীর তীরে বা উপত্যকায় হয়েছিল।
গ) কুশান আমলে কোথায় গোলমরিচ উৎপাদন হতো?
Ans. কুশান আমলে কেরালায় গোল মরিচ উৎপাদন হতো।
ঘ) গুপ্ত আমলে দক্ষিণ ভারতে কি কি ফসল উৎপাদন হতো ?
Ans. গুপ্ত আমলে দক্ষিণ ভারতের সুপারি, নারকেল ও নানারকম মশলা উৎপাদিত হতো।
২. শূন্যস্থান পূরণ করো:
ক) ষোড়শ মহাজনপদ এর সময়কালে ধান ছিল প্রধান ফসল
খ) কুষান শাসনকালে দক্ষিণাত্যের কালো মাটিতে তুলোর চাষ হতো
গ) কুষান আমলে চীনের ছিল রেশম আমদানি দ্রব্যের মধ্যে প্রধান
ঘ) দক্ষিণ ভারতে মায়ের নাম সন্তানের নামের সঙ্গে যুক্ত হতো
৩. ঠিক ভুল নির্ণয় করো:
ক) কুষান যুগে পরিবার ছিল মাতৃতান্ত্রিক।
Ans. ভুল।
(কুষান যুগে পরিবার ছিল পিতৃতান্ত্রিক। )
খ) গুপ্তযুগের ভূমিদান ব্যবস্থা চালু ছিল।
Ans. ঠিক।
গ) ষোড়শ মহাজনপদের সময়কালে কৃষি ছাড়াও পশুপালন ছিল গুরুত্বপূর্ণ জীবিকা।
Ans. ঠিক।
ঘ) মেয়েরা বিয়ের সময় কিছু সম্পদ পেত যাকে স্ত্রীধন বলা হতো।
Ans. ঠিক।
অধ্যায় 5
প্রাচীন ভারতের সাম্রাজ্য গড়ে ওঠার ইতিহাস:
খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক থেকে খ্রিস্টীয় সপ্তম শতক
নমুনা প্রশ্নপত্র
১. শূন্যস্থান পূরণ করো:
ক) ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম রাজ্য মৌর্য সাম্রাজ্য।
খ) প্রিয়দর্শী উপাধি নিয়েছিলেন অশোক।
গ) কুষাণ সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ শাসক ছিলেন কনিষ্ক।
ঘ) সাতবাহন বংশের প্রতিষ্ঠাতা সিমুক।
ঙ) হুন আক্রমণ প্রতিহত করেছিলেন স্কন্দগুপ্ত।
২. ঠিক ভুল নির্ণয় করো:
ক) কুষাণ সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠাতা করেন বিম কদফিসেস।
Ans. ভুল।
(কুষাণ সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠাতা করেন কুজুল কদফিসেস।)
খ) শকাব্দের প্রচলন করেন দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত।
Ans. ভুল।
(শকাব্দের প্রচলন করেন কনিস্ক, 78AD।)
গ) গুপ্তাব্দ প্রচলন করেন চন্দ্রগুপ্ত।
Ans. ঠিক।
ঘ) কলিঙ্গ কলিঙ্গ যুদ্ধ হয়েছিল অশোকের সময়।
Ans. ঠিক।
ঙ) পুষ্যভূতি বংশের রাজা ছিলেন হর্ষবর্ধন।
Ans. ঠিক।
৩. অতি সংক্ষেপে উত্তর দাও ( একটি দুটি বাক্যে):
ক) সমুদ্রগুপ্ত কেন স্মরণীয় ?
Ans. গুপ্ত সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ শাসক ছিলেন সমুদ্রগুপ্ত (আনুমানিক ৩৩৫-৩২০ খ্রি:)। এর সময়ই গুপ্ত সাম্রাজ্য সবচেয়ে বড় আকার ধারণ করেছিল। তিনি উত্তর ভারতের 9 জন শাসক এবং দাক্ষিণাত্যে 12 জন রাজাকে পরাজিত করে সাম্রাজ্য বিস্তার করেছিল।
*খ) কনিষ্কের সময় দুটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা লেখো ৷
Ans.
গ) কাকে, কেন শকারি বলা।
Ans. গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তকে শকারি বলা হয়। গুজরাট অঞ্চল থেকে শখ-ক্ষত্রপ শাসকদের উচ্ছেদ করে দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত সকারি উপাধি নেন।
6 অধ্যায়
ভারত ও বহির্বিশ্বের মধ্যে যোগাযোগ
১. স্থান পূরণ করো:
ক) পারসিকদের শ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন প্রথম দারায়ুস।
খ) ইন্দো-গ্রিক রাজা ছিলেন মিনান্দার।
গ) সেলুকাস মেগাস্থিনিস ও ডায়ামাকাস কে দূত করে মৌর্য দরবারে পাঠিয়ে ছিলেন।
ঘ) গ্রিক ও ভারতীয় শিল্পরীতি সংমিশ্রন দেখা যায় গান্ধার শিল্পে।
ঙ) সম্রাট অশোক বিভিন্ন দেশে দূত পাঠিয়ে বৌদ্ধ ধর্ম প্রচার করেছিলেন।
২. অতি সংক্ষেপে উত্তর দাও (একটি দুটি বাক্যে):
ক) একজন ইন্দো-গ্রিক রাজার নাম লেখ।
Ans. একজন ইন্দো-গ্রিক রাজার নাম হল মিনান্দার।
খ) কুশানরা কোন জাতির শাখা ছিলেন।
Ans. কুশানরা ইউয়ে-ঝি (চৈনিক: 月支, ফিনিন: Yuèzhī) জাতির শাখা ছিলেন।
গ) ভারতের পশ্চিম উপকূলের সেরা বন্দর কোনটি।
Ans. ভারতের পশ্চিম উপকূলের সেরা বন্দর হলো ভৃগুকচ্ছ।
ঘ) কোন ভাষায় অনুকরণে খরোষ্ঠী লিপি তৈরি হয়।
Ans. আরামিয় ভাষায় অনুকরণে খরোষ্ঠী লিপি তৈরি হয়।
ঙ) ভারতের আক্রমণকরী শক'রা কি নামে পরিচিত।
Ans. ভারতের আক্রমণকরী শক'রা 'শক' নামে পরিচিত।৩. ঠিক-ভুল নির্ণয় করো:
ক) কাবেরী নদীর তীরে ভৃগুকচ্ছ বন্দরটি অবস্থিত।
Ans. ভুল।
(নর্মদা নদীর তীরে ভৃগুকচ্ছ বন্দরটি অবস্থিত।)
খ) গ্রিকদের কিছু রাজা ব্যাকট্রিয়ায় ছিলেন।
Ans. ঠিক।
গ) প্রথম দরায়ুস দূত বিনিময়ের মাধ্যমে চীনের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলেছিলেন।
Ans. ভুল।
ঘ) চীনের সম্রাট ছিলেন আলেকজান্ডার।
Ans. ভুল।
(গ্রিক সম্রাট ছিলেন আলেকজান্ডার।)
ঙ) ভারতের সঙ্গে বহির্বিশ্বের যোগাযোগের মাধ্যম ছিল খেলাধুলা।
Ans. ভুল।
৪. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও (তিন চারটি বাক্যে):
ক) কোন কোন মাধ্যমে ভারত ও বহির্বিশ্বের যোগাযোগ গড়ে উঠেছিল?
Ans. ভারত ও বহির্বিশ্বের মধ্যে যোগাযোগ গড়ে ওঠার মাধ্যমগুলি হল-
- বিদেশি জাতির আগমন
- রাজ্যজয় ও দুধ বিনিময়
- ব্যবসা-বাণিজ্য
- সাংস্কৃতিক যোগাযোগ
- ধর্মপ্রচার ও তীর্থযাত্রা
- পড়াশোনা
খ) ভারত ও বহির্বিশ্বের বাণিজ্যিক যোগাযোগে রেশম পণ্যের ভূমিকা কী?
Ans. রোম সাম্রাজ্যের চীন ও ভারতের নানা জিনিস এর চাহিদা ছিল। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কদর ছিল চিনা রেশমের। তাকালামাকান মরুভূমি এড়িয়ে দুটি পথে চীনা রেশম নিয়ে যাওয়া হতো। সেখান থেকে বিভিন্ন পথ পেরিয়ে রেশম ভূমধ্যসাগরের পূর্বদিকে পৌছতো। এই পথকে "রেশম পথ" বলা হত।নমুনা প্রশ্নপত্র ১
১. অতি সংক্ষেপে উত্তর দাও (একটি-দুটি বাক্য):
ক) রামচরিতের বিষয়বস্তু কী?
Ans. কবি সন্ধ্যাকর নন্দী রচিত রামচরিতের কাহিনী রামায়ণের গল্প অনুসরণে লেখা হয়েছে। এতে কবি একই কথার দু'রকম মানে করেছেন। তিনি একদিকে রামায়ণের রাম এবং অন্যদিকে পাল রাজার রামপালের কথা লিখেছেন।
খ) বল্লালসেনের লেখা দুটি বইয়ের নাম লেখো।
Ans. বল্লালসেনের লেখা দুটি বইয়ের নাম হল 'দানসাগর' এবং 'অদ্ভুতসাগর'।
গ) প্রত্নবস্তু কিভাবে ইতিহাস নির্মাণের সাহায্য করে?
Ans. মাটি খুঁড়ে পাওয়া নানারকম প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান হরপ্পার ইতিহাস জানতে সাহায্য করে। কখনো ধ্বংস হয়ে যাওয়া নগরের চিহ্ন। কখনোবা নানা পাত্র, সীলমোহর, মূর্তি। আবার মাটির পাত্রের গায়ে লেখা থাকা শস্য দানা বা খোসা। কখনো মানুষ ও পশুর হাড়-গোড়, কঙ্কাল প্রাচীন ভারতের ইতিহাস জানতে সাহায্য করে। প্রাচীন যুগের ইতিহাস জানতে প্রত্নবস্তুগুলির গুরুত্ব বিরাট।
ঘ) প্রশস্তি কী?
Ans. পাথর বা শিলার অপর কোন শাসকের গুনগান খোদাই করা থাকলে, তাকে বলে প্রশস্তি।
যেমন- গুপ্ত সম্রাট সমুদ্রগুপ্তের এলাহাবাদ প্রশস্তি।
ঙ) মুদ্রা কেন ইতিহাসের উপাদান হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ?
Ans. প্রাচীন ভারতের ইতিহাস জানার জন্য মুদ্রা কাজে লাগে। মুদ্রায় শাসকের নাম, মূর্তি প্রভৃতি খোদাই করা থাকে। এর ফলে মুদ্রা থেকে ইতিহাসে নানান তথ্য জানতে পারা যায়।
চ) শিল্পবস্তু কত রকমের ও কী কী?
Ans. শিল্পবস্তু সাধারণভাবে তিন রকমের। স্থাপত্য, ভাস্কর্য ও চিত্রকলা।
ছ) হর্ষচরিত কেমন ধরনের লেখা? এটি কে লেখেন?
Ans. হর্ষচরিত একটি প্রশস্তি মূলক কাব্য। অর্থাৎ এতে হর্ষবর্ধনের গুনানুন লেখা আছে। হর্ষচরিত কাব্যটি লেখেন বানভট্ট।
জ) শকারি কাকে বলা হয় এবং কেন?
Ans. গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তকে শকারি বলা হয়। গুজরাট অঞ্চল থেকে শখ-ক্ষত্রপ শাসকদের উচ্ছেদ করে দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত সকারি উপাধি নেন।
ঝ) মৌর্যদের সেনাবাহিনী কেমন ছিল?
Ans. মৌর্যদের সেনাবাহিনী ছিল বিরাট। ঘোড়া, হাতি, নৌকা প্রভৃতির ব্যবহার ছিল সেনাবাহিনীতে। সঙ্গে ছিল পদাতিক সেনা, যারা পায়ে হেঁটে যুদ্ধ করত। মৌর্য সম্রাটরাই প্রথম গুপ্তচরদের সাম্রাজ্যের খোঁজখবর আনতে কাজে লাগান।
ঞ) মিলিন্দ পঞ্চহো গ্রন্থের বিষয়বস্তু কী?
Ans.২. ঠিক-ভুল নির্ণয় করো:
ক) সাতবাহন বংশের প্রতিষ্ঠাতা সিমুক।
Ans. ঠিক।
খ) কণিষ্ক এর সময় থেকে হর্ষাব্দ গণনা শুরু হয়।
Ans. ভুল।
(হর্ষবর্ধনের সিংহাসনের বসার পর থেকে 'হর্ষাব্দ' গণনা শুরু হয়।)
গ) নতুন পাথরের যুগের মানুষ প্রথম খাদ্য উৎপাদন শুরু করে।
Ans. ঠিক।
ঘ) বাজারদর নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন আলাউদ্দিন খলজী।
Ans. ঠিক।
ঙ) ফিরোজ তুঘলকের আমলে চার ধরনের কর আদায় করা হত।
Ans. ঠিক।
চ) কৃষির উপর নির্ভর করে মানুষ স্থায়ী জীবন যাপন শুরু করে।
Ans. ঠিক।
ছ) হর্ষবর্ধনের সিংহাসনের বসার পর থেকে 'শকাব্দ' গণনা শুরু হয়।
Ans. ভুল।
(কুষাণ বংশের শ্রেষ্ঠ শাসক কনিষ্ক 78 খ্রিস্টাব্দে সিংহাসনে বসেন। সেই বছর থেকে শকাব্দ গণনা শুরু হয়।)
জ) চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য প্রিয়দর্শী নামে পরিচিত।
Ans. ঠিক।
ঝ) মহাজনপদগুলির মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী হয়ে ওঠে মগধ।
Ans. ঠিক।
৩. শূন্যস্থান পূরণ করো:
ক) খাদ্যের যোগান নিশ্চিত করেছিল কৃষিকাজ।
খ) কুষাণ বংশের শ্রেষ্ঠ শাসক কণিষ্ক।
গ) ভারতের প্রথম রাজ্য গড়ে উঠে মগধকে কেন্দ্র করে।
ঘ) শিলাদিত্য উপাধি নিয়েছিলেন হর্ষবর্ধন।
ঙ) আইহোল প্রশস্তি রচনা করেন রবিকীর্তি ।
৪. সংক্ষেপে উত্তর দাও (তিন-চারটা বাক্যে):
ক) ইবন বতুতার লেখা থেকে মহম্মদ বিন তুঘলকের সময়ে যোগাযোগ ব্যবস্থার কেমন পরিচয় পাওয়া যায় লেখ ।
Ans. ইবন বতুতার লেখা থেকে মহম্মদ বিন তুঘলকের সময় এর যোগাযোগ ব্যবস্থার বিবরণ পাওয়া যায়। বতুতা লিখেছেন ভারতের ডাকে চিঠিপত্র পাঠাবার ব্যবস্থা আছে। ঘোড়ার ডাক ব্যবস্থাকে উলাক বলা হয়। এই ব্যবস্থার প্রতি চারমাইল অন্তর ডাকের ঘোড়া রাখা হয়। পায়ে হেঁটে যে - ডাকের ব্যবস্থা আছে, তাকে বলা হয় দাওআ।
খ) সমুদ্রগুপ্তের যুদ্ধ জয় সম্পর্কে লেখ।
Ans. গুপ্ত সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ শাসক ছিলেন সমুদ্রগুপ্ত (আনুমানিক ৩৩৫-৩২০ খ্রি:)। এর সময়ই গুপ্ত সাম্রাজ্য সবচেয়ে বড় আকার ধারণ করেছিল। তিনি উত্তর ভারতের 9 জন শাসক এবং দাক্ষিণাত্যে 12 জন রাজাকে পরাজিত করে সাম্রাজ্য বিস্তার করেছিল।
গ) চৈতন্য ভাগবত কে লেখেন। গ্রন্থটিতে চৈতন্যের প্রতি হোসেন শাহের কেমন মনোভাব ফুটে উঠেছে।
Ans. চৈতন্যভাগবত লিখেছিলেন বৃন্দাবন দাস।
গ্রন্থটি থেকে জানা যায়, সুলতান হোসেন শাহ গৌড়ে গিয়ে চৈতন্যের সম্পর্কে একটি নির্দেশ দেন। তাতে বলা হয়, চৈতন্যদেব সবাইকে নিয়ে কীর্তন করুক অথবা চাইলে তিনি একাকী থাকুক। তাতে যদি কেউ বিরক্ত করে, তবে তার প্রাণদণ্ড হবে।
ঘ) ইতিহাসের উপাদান ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিদেশি সাহিত্যগুলির সমস্যা কী কী?
Ans. ইতিহাসের উপাদান ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিদেশি সাহিত্য গুলির কয়েকটি সমস্যা আছে। বিদেশীরা ভারটিতীয় উপমহাদেশের সংস্কৃতি বুঝতেন না। ফলে অনেক কিছুর মানে বুঝতে তাদের ভুল হয়েছিল। তাছাড়া অনেক লেখার মধ্যে পক্ষপাতিত্ব ছিল।
ঙ) অর্থশাস্ত্র কে রচনা করেন? এর বিষয়বস্তু কী?
Ans. অর্থশাস্ত্র রচনা করেন কৌটিল্য।
0 মন্তব্যসমূহ